ভোটে জিতেছি মন্ত্রী হয়েছি
জনগনের ভোট নিয়ে,
অশিক্ষিত জনগনকে
মিথ্যে প্রতিশ্রুতি দিয়ে।
মাথা মোটা সব খেটে মরে শুধু
পেট ভরে পায় না খেতে
আমাদের মতো হারামজাদারাও
ওদের ভোটে জেতে।
ফি বছর নির্বাচনে
মাথায় হাত বুলিয়ে,
লাথি মারি ওদের বুকেই
ভোটে দিলে জিতিয়ে ।
নির্বাচনে ঘোরে ওরা
একটু রুটির লোভে,
খরচা না দিলে সকলে মিলে
ফেটে পড়ে মহা ক্ষোভে ।
টাকা দিয়ে ভোট যদি নেই
করবো কেনো তবে কাজ?
ভরবো আগে পকেট নিজের
তার পরে সমাজ ।
গ্রামের ভুত হতচ্ছাড়া
আহম্মকের সব দল,
কবে তোরা বুঝবি বলতো
নেতাদের কৌশল ?
বাটপারি আর ছোটলোকিটা
নেতাদের কপিরাইট,
ছোটো মাথা নিয়ে কেনো করিস তোরা
আমাদের জন্য ফাইট ।
যেদিন তোরা বুঝবি সবাই
সেদিন আমাদের ভয়,
নতুন প্রজন্মে রেখে যাবি তোরা
নতুন সূর্যোদয় ।।
টপবার
বুধবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০১০
আজে বাজে দু'একটি কথা সাজিয়ে কবিতা
আজে বাজে কথা সাজিয়ে
কবিতা লেখা যায় ,
ভালবাসা আবেগটা কিন্তু
অতোই সোজা নয়।
মনের ভাবকে ছড়িয়ে দিয়ে
কবি হতেও পার,
সারা জীবন লাগতে পারে
মন জয় করতে কারো।
কবিতায় ফোটাতে পারো,
প্রেমের শতদল ।
ভালবাসা পাওয়ার আসা
পদ্মপাতায় জল।
ভালাবাসা জ্যোৎস্না রাতেও
মেঘে ঢাকা চাঁদ,
একটু ছোয়ায় আবাদ হবে
আঘাতে বরবাদ ।
কবিতা লেখা যায় ,
ভালবাসা আবেগটা কিন্তু
অতোই সোজা নয়।
মনের ভাবকে ছড়িয়ে দিয়ে
কবি হতেও পার,
সারা জীবন লাগতে পারে
মন জয় করতে কারো।
কবিতায় ফোটাতে পারো,
প্রেমের শতদল ।
ভালবাসা পাওয়ার আসা
পদ্মপাতায় জল।
ভালাবাসা জ্যোৎস্না রাতেও
মেঘে ঢাকা চাঁদ,
একটু ছোয়ায় আবাদ হবে
আঘাতে বরবাদ ।
মঙ্গলবার, ৭ সেপ্টেম্বর, ২০১০
"বরিশালের মেয়ে "
উপরওলা মেয়েদেরকে
গড়েছে মন দিয়ে,
নিখুঁত ভাবে ধৈর্য ধরে
বরিশালেতে গিয়ে ।
বিনুনি করা কালো চুল
কোকিল কন্ঠ ধ্বনি,
মোনালিসার দৃষ্টি ভরা
চলনে হরিনী ।
ঠোঁট হল কমলা কোঁয়া
আপেল লালিমে গাল,
ভাগ্যবান হিমুভাইজান
বিয়ে হবে বরিশাল ।
চোঁখের তারার জাদুর ছোঁয়া
চাঁদের মতো মুখ,
হাসিতে ঝরে মনি-মুক্ত
খুশীতে ভরে বুক।
সেই হাসিতে পাগল সামি
বরিশালের মেয়ে চাই
পাগল হয়ে কবিতা লিখে
বাপিও মারছে ট্রাই ।
ট্রাই মারলেও বাপির আর
হবে না কোনো কালে,
ছেলের হলেও হতে পারে
বিয়ে দিলে বরিশালে ।
ছেলে যদিও পিচ্ছি এখন
রাখবে খোঁজ করে
মেয়ের মা বরিশালের হলে
সম্পর্ক রাখবে গড়ে ।।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)